জবা ফুল পরিচিতি
জবা ফুল
জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম । এর পাতাগুলি চকচকে ও ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের। জবা ফুল পাঁচটি পাঁপড়ি রয়েছে। হয়। বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়। সাধারণত শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে বাড়ির আঙিনা কিংবা বাড়ির ছাদে জবা ফুলগাছ লাগানো হবিভিন্ন পুজোতে এই ফুলের বিশেষ চাহিদা থাকে। শুধু তাই নয়। জবা ফুলের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা অনেক। এই ফুলের নির্যাশ থেকে বেশ কিছু আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরী হয়। জবার অন্য নাম হল রোজমেলো বা চিনা গোলাপয়।প্রাচীন আয়ুর্বেদে ভেষজ ওষুধ হিসেবেই পরিচিতি রয়েছে এই ফুলের। আর জবা ফুল সহজলভ্যও বটে! কারণ প্রায় সকলের বাড়ির বাগানে জবা গাছের দেখা পাওয়া যায়। আজকাল তো আবার বেশির ভাগই ফ্ল্যাটবাড়ি। তাই বাগান করার সে রকম জায়গা নেই। কিন্তু ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে টবে আর কোনও গাছ থাক বা না থাক, জবা গাছ ঠিক থাকবেই! তাই রূপচর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা - সব কিছুতেই আপনার সঙ্গী হয়ে উঠবে সেই জবা ফুল। আর সব থেকে বড় কথা, এর কোনও সাইড এফেক্টসও নেই।
জবা ফুল এর বৈজ্ঞানিক নাম
Hibiscus rosa-sinensis
জবা ফুল এর ইংরাজি নাম:
china rose
জাত
পরিবারঃ Malvaceae বর্গঃ Malvales গণ: Hibiscus
জবা ফুলের রং
এ ফুল ভিবিন্ন প্রকার রঙ্গের পাওয়া যায় । এ ফুল গোলাপি, সাদা, লাল, হলুদ—নানা বর্ণের
জবা ভুলে ভিটামিন উপাদানঃ
সাইট্রিক , ম্যালিক অ্যাসিড, ভিটামিন-সি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস
জবা ফুলের উপকারিতা
১। চুল পড়া কমিয়ে চুলের ঘনত্ব বাড়াতে ব্যবহার করুন জবা ফুলের তেল
২। চুল বাড়াতে
৩। কালো-দাগ ছোপ রুখতে
কারণ এক মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক ও ম্যালিক অ্যাসিড। যার মধ্যে রয়েছে এক্সফোলিয়েটিংয়ের ক্ষমতা
৪। শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তি
নারকেল তেল বা তিলের তেলের মধ্যে কয়েকটা জবার পাপড়ি ফেলে গরম করে নিন। এর পর একটু ঠান্ডা হলে শুষ্ক ত্বকের উপর লাগিয়ে নিন। কিছু ক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তি মিলবে।
৫। অতিরিক্ত তেল কমাতে কোলস্টেরল থেকে শুরু করে লিভারের সমস্যায় জবা ফুল খুব ভাল দাওয়াই। হিবিসকাস টি হল এক ধরনের হার্বাল টি। ফুটন্ত জলে জবা ফুলের শুকনো পাপড়ি দিয়ে বানানো এই হার্বাল চায়ে ক্যাফেইন থাকে না। ফলে এই চা আপনার শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।
৬। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জবা ফুলের তৈরি চা সেই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে সেই ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। শুধু তা-ই নয়, কোলস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে হিবিসকাস টি ।
৭। লিভার সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য জবা ফুলের নির্যাস খুবই উপকারী।
৮। এতে রয়েছে ভিটামিন-সি। যা ঠান্ডা লাগাও উপশম করে।
৯। হজমশক্তি বাড়াতে আপনার হজমের সমস্যাতেও সেই জবা ফুল উপকারি।
১০। ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে জবা ফুলে অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। যা ক্যান্সারের মতো মারণ রোগকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
জবা চাষের সময়
জবা থেকে ভালো পরিমানে ফুল পেতে গ্রীষ্ম কালে এর একটু বেশি পরিচর্যা করা অনেক জরুরি। যা আপনাকে অনেক ফুল পেতে সাহায্য করবে।
ফুল পাওয়ার সময়
সঠিক পরিচর্যা করলে প্রায় বছরের সব সময় ভালো পরিমানে ফুল পাওয়া যাবে।
জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম । এর পাতাগুলি চকচকে ও ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের। জবা ফুল পাঁচটি পাঁপড়ি রয়েছে। হয়। বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়। সাধারণত শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে বাড়ির আঙিনা কিংবা বাড়ির ছাদে জবা ফুলগাছ লাগানো হবিভিন্ন পুজোতে এই ফুলের বিশেষ চাহিদা থাকে। শুধু তাই নয়। জবা ফুলের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা অনেক। এই ফুলের নির্যাশ থেকে বেশ কিছু আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরী হয়। জবার অন্য নাম হল রোজমেলো বা চিনা গোলাপয়।প্রাচীন আয়ুর্বেদে ভেষজ ওষুধ হিসেবেই পরিচিতি রয়েছে এই ফুলের। আর জবা ফুল সহজলভ্যও বটে! কারণ প্রায় সকলের বাড়ির বাগানে জবা গাছের দেখা পাওয়া যায়। আজকাল তো আবার বেশির ভাগই ফ্ল্যাটবাড়ি। তাই বাগান করার সে রকম জায়গা নেই। কিন্তু ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে টবে আর কোনও গাছ থাক বা না থাক, জবা গাছ ঠিক থাকবেই! তাই রূপচর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা - সব কিছুতেই আপনার সঙ্গী হয়ে উঠবে সেই জবা ফুল। আর সব থেকে বড় কথা, এর কোনও সাইড এফেক্টসও নেই।
জবা ফুল এর বৈজ্ঞানিক নাম
Hibiscus rosa-sinensis
জবা ফুল এর ইংরাজি নাম:
china rose
জাত
পরিবারঃ Malvaceae বর্গঃ Malvales গণ: Hibiscus
জবা ফুলের রং
এ ফুল ভিবিন্ন প্রকার রঙ্গের পাওয়া যায় । এ ফুল গোলাপি, সাদা, লাল, হলুদ—নানা বর্ণের
জবা ভুলে ভিটামিন উপাদানঃ
সাইট্রিক , ম্যালিক অ্যাসিড, ভিটামিন-সি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস
জবা ফুলের উপকারিতা
১। চুল পড়া কমিয়ে চুলের ঘনত্ব বাড়াতে ব্যবহার করুন জবা ফুলের তেল
২। চুল বাড়াতে
৩। কালো-দাগ ছোপ রুখতে
কারণ এক মধ্যে রয়েছে সাইট্রিক ও ম্যালিক অ্যাসিড। যার মধ্যে রয়েছে এক্সফোলিয়েটিংয়ের ক্ষমতা
৪। শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তি
নারকেল তেল বা তিলের তেলের মধ্যে কয়েকটা জবার পাপড়ি ফেলে গরম করে নিন। এর পর একটু ঠান্ডা হলে শুষ্ক ত্বকের উপর লাগিয়ে নিন। কিছু ক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বক থেকে মুক্তি মিলবে।
৫। অতিরিক্ত তেল কমাতে কোলস্টেরল থেকে শুরু করে লিভারের সমস্যায় জবা ফুল খুব ভাল দাওয়াই। হিবিসকাস টি হল এক ধরনের হার্বাল টি। ফুটন্ত জলে জবা ফুলের শুকনো পাপড়ি দিয়ে বানানো এই হার্বাল চায়ে ক্যাফেইন থাকে না। ফলে এই চা আপনার শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।
৬। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে উচ্চ রক্তচাপ কমাতে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জবা ফুলের তৈরি চা সেই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে সেই ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। শুধু তা-ই নয়, কোলস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে হিবিসকাস টি ।
৭। লিভার সুস্থ স্বাভাবিক রাখার জন্য জবা ফুলের নির্যাস খুবই উপকারী।
৮। এতে রয়েছে ভিটামিন-সি। যা ঠান্ডা লাগাও উপশম করে।
৯। হজমশক্তি বাড়াতে আপনার হজমের সমস্যাতেও সেই জবা ফুল উপকারি।
১০। ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে জবা ফুলে অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। যা ক্যান্সারের মতো মারণ রোগকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
জবা চাষের সময়
জবা থেকে ভালো পরিমানে ফুল পেতে গ্রীষ্ম কালে এর একটু বেশি পরিচর্যা করা অনেক জরুরি। যা আপনাকে অনেক ফুল পেতে সাহায্য করবে।
ফুল পাওয়ার সময়
সঠিক পরিচর্যা করলে প্রায় বছরের সব সময় ভালো পরিমানে ফুল পাওয়া যাবে।
Info by Sadiy jahan