OUT SOURCING

মুলা পরিচিত

মুলা একটি সবজি যা অতি সুস্বাদু ও পুষ্টিসমৃদ্ধ।মুলা ভাজিতো অত্যান্ত সুস্বাদু একটি খাবার। এটি যেমন কাঁচা খাওয়া যায়, ঠিক একইভাবে রান্না করেও খাওয়া যায়। শীত মানেইতো জীবাণুদের আড্ডা। আর আমাদের আশেপাশে জীবাণুদের সংখ্যা বাড়বে মানে শরীর খারাপ তো হবেই হবেই আর ঠিক এই কারণেই গরম ভাতের সঙ্গে মুলা তরকারি থাকাটা অত্যান্ত জরুরি। মুলার কাঁচা সালাদ এর স্বাদ অতুলনীয়। আসলে এই সবজিটিতে উপস্থিত উপাদান মানবদেহে প্রবেশ করার পর ভেতর এবং বাইরে থেকে শরীরকে এতটাই চাঙ্গা করে তোলে যে ক্ষতিকর জাবীণুতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে। সেই সঙ্গে আরও অনেক শারীরিক উপকার পাওয়া যায়। আর দামটাও অনেকটাই নাগালের মধ্যে। 

PICTURE:-RAYHAN
LOCATION:-DAMSHUR,VALUKA,MYMONSHINGH

মুলার বুইজ্ঞানিক নাম 

Raphanus sativus var. longipinnatus

মুলার ইংরেজি নাম 

Radish

মুলার জাত

একসময় জাপানের বিখ্যাত তাসাকি সান জাতের মূলার মাধ্যমে এ দেশে উচ্চফলনশীল মূলার আবাদ শুরু হলেও এখন মূলার প্রায় ২৫টি জাত চাষ হচ্ছে। আসছে নিত্য নতুন স্বল্প জীবনকালের অধিক ফলনশীল হাইব্রিড জাত। উল্লেখযোগ্য জাত সমূহ হল বারি মূলা ১, বারি মূলা ২, বারি মূলা ৩, এভারেষ্ট, হোয়াইট প্রিন্স, বিপ্লব ৯৪, হিমালয় এফ১, সুপার ৪০, মুক্তি এফ১, তাসাকী, কুইক ৪০, রকি ৪৫, হোয়াইট রকেট, হোয়াইট ৪০, জি চেটকি, সুফলা ৪০, বিএসবিডি ২১০১ এফ১, আনারকলি, দুর্বার, রকেট এফ১, সামার বেষ্ট এফ১, হ্যাভেন এফ১, মিনো আর্লি লং হোয়াই, বরকতি ৪০ এফ১, পাইলট এফ১, সিগমা ৪০ ইত্যাদি।


মুলার খাদ্য উপাদান

ফলেট, ফাইবার, রাইবোফ্লবেন, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং ক্যালসিয়াম সহ আরো অনেক কিছু। 

১০০ গ্রাম মুলাতে আছে

১০০ গ্রাম মুলা থেকে ১৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ১.৬ গ্রাম খাদ্যআঁশ , ২৫ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ১৪.৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ২৩৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ২৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, .২৮ মিলিগ্রাম জিংক এবং ১০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়।


মুলার ঔষধি গুনাগুন

1-এই সবজিটিতে উপস্থিত ‘অ্যান্থোসায়ানিন’ নামক একটি উপাদান, শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না। ফলে কোনও ধরনের হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় থাকে না বললেই চলে।

2-মুলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
3- একাধিক স্টাডিতে এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে নিয়মিত মুলার রস খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিটামিন সি, জিঙ্ক এবং ফসফরাসের মাত্রা এতটা বৃদ্ধি পায় যে এদের প্রভাবে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি একাধিক ত্বকের রোগও ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। প্রসঙ্গত, মুলার পেস্ট মুখে লাগালেও কিন্তু সমান উপকার পাওয়া যায়।

4- একাধিক স্টাডিতে এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে যে নিয়মিত মুলার রস খাওয়া শুরু করলে শরীরে ভিটামিন সি, জিঙ্ক এবং ফসফরাসের মাত্রা এতটা বৃদ্ধি পায় যে এদের প্রভাবে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি একাধিক ত্বকের রোগও ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। প্রসঙ্গত, মুলার পেস্ট মুখে লাগালেও কিন্তু সমান উপকার পাওয়া যায়।

5- ভিটামিনের ঘাটতি দূর হয়।
6- ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে যায়।

7-ক্যানসারের মতো যটিল রোগ নিরাময় করে।
8-বমি ভাব, গলার ব্যথা এবং মাথা ঘোরার মতো সমস্যার সমাধান হয়।
9-শরীরের ভিতরের প্রদাহের মাত্রা কমায়।


মুলা চাষের সময়

সেপ্টেমবর থেকে নভেমবর মাসের মধ্যেই অধিকাংশ মূলার বীজ বপন করা   যায়।

ফসল প্রাপ্তি সময় 

শীত কালে এটা প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়।

Featured Post

Pui shak

Ggghdvdbfhdbfvvffvvvghdgdbdhdhdhdh Gghhghb

Powered by Blogger.