OUT SOURCING

শশা পরিচিতি

শশা একটি সুস্বাদু  পুষ্টিসমৃদ্ধ সবজি। সবজি হিসেবে শশার জুড়ি নেই। শশা আমাদের দেশে সারা বছর পাওয়া যায়। এটি যেমন কাঁচা খাওয়া যায়ঠিক একইভাবে রান্না করে বা রান্না সুস্বাদু করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। সালাদে বা মুড়ি মাখানোর সময় শশা অতুলনীয়। লাল গুঁড়া মরিচের সাথে শশার তো কথাই নেই। শরীরকে সুস্থ-সবল রাখতে শশার ভূমিকার কথা নতুন নয়। সর্বাধিক উপকার পেতে শশা কাঁচা খাওয়ার পরামর্শই দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর দামটাও অনেকটাই নাগালের মধ্যে



PICTURE:-RAYHAN 
LOCATION:-DAMSHUR,VALUKA,MYMONSHINGH

শশার বুইজ্ঞানিক নাম
Cucumis sativus
ইংরেজি নাম
cucumber
শশার জাত
শশা Cucurbits এর সদস্য  খাদ্য উপাদানঃ-

শশাতে রয়েছে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম আরও গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিনসমূহ।

১০০ গ্রাম শশাতে আছে
উপাদানের নাম
পরিমান
শর্করা
৪ গ্রাম
পানি
৯৪ গ্রাম
চিনি
২ গ্রাম
মোট=
১০০ গ্রাম


 শশার ঔষধি গুনাগুনঃ-
1- ফাইবার ফ্লুইডসমৃদ্ধ শসা শরীরে ফাইবার এবং পানির পরিমাণ বাড়ায়। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ফাইবার থাকার কারণে শসা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে

2- শসায় রয়েছে স্টেরল নামের এক ধরনের উপাদান, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন, শসার খোসায়ও স্টেরল থাকে
3- ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণে শসা খুব উপকারী

4- এরেপসিন নামক অ্যানজাইম থাকার কারণে শসা হজম কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা সমাধান করে থাকে
5- কিডনি, ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার প্যানক্রিয়াসের সমস্যায় শসা বেশ সাহায্য করে থাকে

6- শসা বা শসার রস ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী
7- শসার রস আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস, অ্যাসিডিটির ক্ষেত্রেও উপকারী

8-  মিনারেলসমৃদ্ধ শসা নখ ভালো রাখতে, দাঁত মাড়ির সমস্যায় সাহায্য করে

9-  ডাক্তারের পরামর্শনুযায়ী শসার রস খেলে আর্থ্রাইটিস, অ্যাগজিমা, হার্ট ফুসফুসের সমস্যায় উপকার হতে পারে। 

10- গাজরের রসের সাথে শসার রস মিশিয়ে খেতে পারেন, ইউরিক অ্যাসিড থেকে ব্যথার সমস্যা হলে অনেক কাজে দেবে


শশা চাষের সময়
 ফেব্রুয়ারী থেকে মার্চ মাস বীজ বপনের উপযুক্ত সময় সারা বছরই শশা চাষ হয়।

ফসল প্রাপ্তি সময়
বছরের প্রায় বার মাসই শশা বাজারে পাওয়া যায়

Featured Post

Pui shak

Ggghdvdbfhdbfvvffvvvghdgdbdhdhdhdh Gghhghb

Powered by Blogger.