কদবেল পরিচিতি
গোলাকার মিষ্টি স্বাদযুক্ত কদবেল আমাদের সকলের কাছে সমাদৃত। আমরা শহরে- গ্রামে যেখানে বাস করি না কেন এ ফলটি আমাদের সকলের কাছে সুপরিচিত। কদবেলের অনন্য গুন ও স্বাদ যা খুব সহজেই সকলের নজর কারে। মাতাল করে দেয় পাকা কদবেলের গন্ধে। শুধু স্বাদ ও গন্ধে নয় পুষ্টির বিচারে কদবেলের জুড়ি মেলা ভার। গ্রামবাংলার প্রায় সকল বাড়িতপ এই সুস্বাদু ফলটি অজস্র ফলে।
শক্তি কাঁঠাল ও পেয়ারার সমান। আমিষের বিচারে একটি আম থেকে সাড়ে ৩ গুন, কাঁঠাল থেকে ২ গুন, লিচু থেকে ৩ গুন আমলকী ও আনাসর থেকে ৪ গুন বেশি। আটো অনেক গুন আছে যা জন্য অন্য ফল থেকে কদবেল অনেক এগিয়ে। চলুন জেনে নেই কদবেলের কিছু চমৎকার গুন।
১/ কদবেলের নির্জাস ডায়াবেটিস রোগিদের আয়ুর্বেদ হিসেবে কাজ করে।
২/ কদবেলে ট্যানিক রয়েছে যা পেটের ব্যথা ও অন্যান্য সমস্যা দুর করে।
৩/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে কিডনির সুরক্ষা হিসাবে কাজ করে।
৪/ কদবেল ব্রন মেছতা দুট কটতে সাহায্য করে।
৫/ কদবেল অ্যাস্ট্রিনজেন্ট হিসাবে কাজ করে যা আমাদের আমাশয় রোগ নিরাময় করে।
৬/ সর্দি-কাশি দুর করতে কদবেল
ব্যবহার করা হয়।
৭/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে হাঁপানি রোগ থেকেমুক্ত থাকা যায়।
৮/ কদবেল আমাদের যক্ষ্মা থেকে মুক্ত রাখে।
৯/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে শ্বাস যন্ত্রের সমস্যা দুর হয়।
১০/কদবেল আমাদের রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
১১/ কদবেল পেপটিক আলসার দুর করে।
১২/পাকা কদবেল খেলে হেচকি ওঠা বন্ধ করে।
১৩/ কদবেল মারি ফোলা দুর করে।
১৪/ পাকা কদবেল পিত্তরোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
১৫/কদবেল আমাদের বমিবমি ভাব দুর করে।
১৬/ কদবেল রোখ ওঠা রোগ থেকেমুক্ত রাখে।
১৭/কদবেল তাপমাত্রা ঠিক রাখে, শক্তি বাড়ায় ও স্নায়ু সচল রাখে।
১৮/কদবেল দীর্ঘ দিনের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর কর।
১৯/ কদবেল খেলে শরীরে কোথায়ক্ষত হলে সহজে দুর হয়।
২০/কদবেল দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়।
২১/ কদবেল ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
২২/কদবেল কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
২৩/ উচ্চ অ্যান্টঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কদবেল দেহ সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
২৪/ কদবেল যকৃতের নানা সমস্যা দুর হয়।
কদবেল এর বৈজ্ঞানিক নাম
Monkey Fruitকদবেল এর ইংরেজি নাম
Foronia Limonia Swingleকদবেল এর জাত
কদবেল এরা Rutaceae পরিবারের সদস্য।কদবেল এর খাদ্য উপাদানঃ
শর্করা,আমিষ,ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, লৌহ, খনিজ ও চিনি।১০০ গ্রাম কদবেলতে আছেঃ-
উপাদান
|
পরিমাণ
|
পানীয়
|
৮৫.৬গ্রাম
|
খনিজ
|
২.২
গ্রাম
|
আমিষ
|
৩.৫
গ্রাম
|
চর্বি
|
০.১
গ্রাম
|
শর্করা
|
৮.৬
গ্রাম
|
ক্যালসিয়াম
|
৫.৯মিঃগ্রাঃ
|
লৌহ
|
০.৬
মিঃগ্রাঃ
|
ভিটামিন-বি
|
০.৮
মিঃগ্রাঃ
|
ভিটামিন-সি
|
১৩
মিঃগ্রাঃ
|
খাদ্যশক্তি
|
৪৯
কিলোক্যালরি
|
কদবেল এর ঔষধি গুনাগুনঃ-
দেশি ফল কদবেল স্বাদ ও গন্ধে অতুলনীয়। পুষ্টির বিচারে অন্য ফল থেকে কদবেল কোন অংশে কম নয়। কথিত আছে কদবেল খেলে ঔষধের খরচ কমে। টক স্বাদের ফলটি খাদ্যশক্তি কাঁঠাল ও পেয়ারার সমান। আমিষের বিচারে একটি আম থেকে সাড়ে ৩ গুন, কাঁঠাল থেকে ২ গুন, লিচু থেকে ৩ গুন আমলকী ও আনাসর থেকে ৪ গুন বেশি। আটো অনেক গুন আছে যা জন্য অন্য ফল থেকে কদবেল অনেক এগিয়ে। চলুন জেনে নেই কদবেলের কিছু চমৎকার গুন।
১/ কদবেলের নির্জাস ডায়াবেটিস রোগিদের আয়ুর্বেদ হিসেবে কাজ করে।
২/ কদবেলে ট্যানিক রয়েছে যা পেটের ব্যথা ও অন্যান্য সমস্যা দুর করে।
৩/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে কিডনির সুরক্ষা হিসাবে কাজ করে।
৪/ কদবেল ব্রন মেছতা দুট কটতে সাহায্য করে।
৫/ কদবেল অ্যাস্ট্রিনজেন্ট হিসাবে কাজ করে যা আমাদের আমাশয় রোগ নিরাময় করে।
৬/ সর্দি-কাশি দুর করতে কদবেল
ব্যবহার করা হয়।
৭/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে হাঁপানি রোগ থেকেমুক্ত থাকা যায়।
৮/ কদবেল আমাদের যক্ষ্মা থেকে মুক্ত রাখে।
৯/ প্রচুর পরিমানে কদবেল খেলে শ্বাস যন্ত্রের সমস্যা দুর হয়।
১০/কদবেল আমাদের রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
১১/ কদবেল পেপটিক আলসার দুর করে।
১২/পাকা কদবেল খেলে হেচকি ওঠা বন্ধ করে।
১৩/ কদবেল মারি ফোলা দুর করে।
১৪/ পাকা কদবেল পিত্তরোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
১৫/কদবেল আমাদের বমিবমি ভাব দুর করে।
১৬/ কদবেল রোখ ওঠা রোগ থেকেমুক্ত রাখে।
১৭/কদবেল তাপমাত্রা ঠিক রাখে, শক্তি বাড়ায় ও স্নায়ু সচল রাখে।
১৮/কদবেল দীর্ঘ দিনের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর কর।
১৯/ কদবেল খেলে শরীরে কোথায়ক্ষত হলে সহজে দুর হয়।
২০/কদবেল দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়।
২১/ কদবেল ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
২২/কদবেল কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
২৩/ উচ্চ অ্যান্টঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কদবেল দেহ সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সাহায্য করে।
২৪/ কদবেল যকৃতের নানা সমস্যা দুর হয়।
কদবেল প্রাপ্তি সময়
শীতের শুরুতে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে পাকতে শুরু করে।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link