কচুর মোতা পরিচিতি
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই বাংলাদেশ প্রত্যেক ঋতুতে আসে নানা রকম চমক। সব ঋতুর থেকে বর্ষা ঋতু একটু বেশি আলাদা এই ঋতুতে ধরনীতে আসে প্রানে জোয়ার, আনাচে- কানাচে অযত্নে ফলে নানা উদ্ভিদ। কচুও ঠিক তেমন। অযত্নে বাড়ির আসে- পাশে এই পুষ্টিগুন সম্পন্ন ও ঔষধি গাছটি প্রচুর পরিমানে হয়ে থাকে। কচুর মোতা আমাদের সবার কাছে সমাদৃত। শহর থেকে গ্রাম প্রায় সকল মানুষ কচুর মোতা খেতে পছন্দ করে।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
১/ যাদের রক্ত শুন্যতা আছে তারা প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে উপকার পাওয়া যায় কারন কচুর মোতায় রয়েছে আয়রন।
২/ কচুর মোতায় রয়েছে নানা ভিটামিন যা খুব কম দামে পাওয়া যায় যা আমাদের পুষ্টির চাহিদা পুরন করে।
৩/ জ্বর উঠলে কচুর ব্যবহার খুবই কার্যকর।
৪/ নিয়মিত কচুর মোতা খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় এবং রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
৬/ কচুর মোতা খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে কারন কচুর মোতায় পানির মত্রা বেশি।
৭/ কচুর মোতা খেলে হজমে সহায়তা করে।
৮/ কচুর মোতায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ফোলেট ও থায়ামিন যা মানব দেহের জন্য খুব উপকারী।
৯/ কচুর মোতা রাত কানা রোগ সারতে খুবই উপকারী কারন কচুর মোতায় আছে ভিটামিন- এ।
১০/ কচুর মোতা ক্ষত সারতে সাহায্য করে কারন কচুর মোতায় আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি।
১১/ কচুর মোতায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা দেহের গঠন সুন্দর ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
১২/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে চোখের য্যতি বাড়ে।
১৩/ কচুর মোতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে সাহায্য করে।
১৪/ কচুর মোতা প্লিহা সারতে সাহায্য করে।
১৫/ আমাশয় ও অর্শ রোগে কচুর মোতা কার্যকর ভূমিকা পালন কর৷।
১৬/ কচুর মোতা বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
১৭/ কচুর মোতা খেলে মানব দেহের ত্বক মসৃন হয়।
১৮/ কচুর মোতা পুরুষের বীর্য ঘন করে।
১৯ / কচুর মোতা খেলে পুরুষের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
২০/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে ব্রনের সমস্যা দুর হয়।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কচুর মোতা এর বৈজ্ঞানিক নাম
Colocasia Ssculentaকচুর মোতা এর ইংরেজি নাম
Arumকচুর মোতা এর জাত
কচুর মোতা এরা Araceae পরিবারের সদস্য।কচুর মোতা এর খাদ্য উপাদানঃ
ক্যালসিয়াম,ভিটামিন-এ,ভিটামিন-বি,ভিটামিন-সি,লৌহ, আয়রন ও ফসফরাস।১০০ গ্রাম কচুর মোতাতে আছেঃ-
উপাদান
|
পরিমাণ
|
প্রোটিন
|
৩৯গ্রাম
|
শর্করা
|
৬.৮
গ্রাম
|
চর্বি
|
১৫
গ্রাম
|
ক্যালসিয়াম
|
২২৭
মিঃগ্রাঃ
|
আয়রন
|
১০মিঃগ্রাঃ
|
খাদ্যশক্তি
|
৫৬মিঃগ্রাঃ
|
কচুর মোতা ঔষধি গুনাগুনঃ-
কচু একটি আমাদের অতি-পরিচিত উদ্ভিদ।বাড়ির আনাচে কানাচে অবহেলায় জন্ম নেয় এই উদ্ভিদ আর কচু থেকেই সংগ্রহ করা হয় কচুর মোতা। কচুর মূল যা মাটির নিচে থাকে তাকে মোতা বলে। কচুর মোতা শুধু স্বাদে নয় এর রয়েছে অসাধারণ ঔষধি ক্ষমতা। প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে ঔষধের খরচ বাচে। কচুর মোতায় রয়েছে অনেক পুষ্টি গুন যা মানব দেহের জন্য প্রচন্ড উপকারী। চলুন আজকে জেনে নেই কচুর মোতার কিছু অসাধারণ গুনগুন।১/ যাদের রক্ত শুন্যতা আছে তারা প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে উপকার পাওয়া যায় কারন কচুর মোতায় রয়েছে আয়রন।
২/ কচুর মোতায় রয়েছে নানা ভিটামিন যা খুব কম দামে পাওয়া যায় যা আমাদের পুষ্টির চাহিদা পুরন করে।
৩/ জ্বর উঠলে কচুর ব্যবহার খুবই কার্যকর।
৪/ নিয়মিত কচুর মোতা খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায় এবং রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
৬/ কচুর মোতা খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে কারন কচুর মোতায় পানির মত্রা বেশি।
৭/ কচুর মোতা খেলে হজমে সহায়তা করে।
৮/ কচুর মোতায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ফোলেট ও থায়ামিন যা মানব দেহের জন্য খুব উপকারী।
৯/ কচুর মোতা রাত কানা রোগ সারতে খুবই উপকারী কারন কচুর মোতায় আছে ভিটামিন- এ।
১০/ কচুর মোতা ক্ষত সারতে সাহায্য করে কারন কচুর মোতায় আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি।
১১/ কচুর মোতায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান যা দেহের গঠন সুন্দর ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
১২/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে চোখের য্যতি বাড়ে।
১৩/ কচুর মোতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে সাহায্য করে।
১৪/ কচুর মোতা প্লিহা সারতে সাহায্য করে।
১৫/ আমাশয় ও অর্শ রোগে কচুর মোতা কার্যকর ভূমিকা পালন কর৷।
১৬/ কচুর মোতা বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
১৭/ কচুর মোতা খেলে মানব দেহের ত্বক মসৃন হয়।
১৮/ কচুর মোতা পুরুষের বীর্য ঘন করে।
১৯ / কচুর মোতা খেলে পুরুষের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
২০/ প্রচুর পরিমানে কচুর মোতা খেলে ব্রনের সমস্যা দুর হয়।
কচু চাষের সময়
মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর কচুর মোতা লাগানোর উত্তম সময়। দক্ষিনাঞ্চলে যে কোন সময় লাগানো যায়।ফসল প্রাপ্তি সময়
সারা বছরেই পাওয়া যায়।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link