শাহী জিরা পরিচিতি
শাহী জিরা একটি বিশেষ মসলা যা ছোট একটি উদ্ভিদের পুষ্পগ্রন্থি থেকে জন্ম নিলেও যার অনন্য গুন ও গন্ধে স্থান করে নিয়েছে আমাদের সকলের রান্নাঘরে।মাংস ও অন্যান্য সবজির রান্নায় স্বাদ বৃদ্ধিতে শাহী জিরার ব্যবহার গ্রীস,রোমান ও মিশরীয় সভ্যতা থেকে হয়ে আসছে। শুধু খাদ্যেই নয় ভেষজ হিসেবে এর ব্যবহার অতি প্রাচীন।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
২.পেটে প্রচন্ড জ্বালাপোড়া করছে?ভাবনা নয়।একটি পাত্রে শাহী জিরার গুড়ো, গোল মরিচ লবন ঘোলের সাথে মিশিয়ে ভারি কিছু খাওয়ার পরে খেয়ে নিন। সেরে যাবে।
৩. শাহী জিরা চিবিয়ে অথবা পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি চোখে দিলে চোখের রোগ সেরে যায়।
৪. মূত্তনালি বা পাকস্থলীর রক্ত বা পাথর জমার মতো রোগও সেরে যায়।
৫.আমাদের একটি অতি সাধারণ সমস্যা হেচকি যার জন্য শাহী জিরার ব্যবহার করা হয়।
৬ .শরীরের কোথায় ঘাঁ হলে শাহী জিরার গুড়ো লাগিয়ে দিলে শিগ্রই সেরে যায়।
৭.আমারা প্রায়ই অম্লপিত্তের ভুগে থাকি,তাই না? তার জন্য শাহী জিরার সাথে ধনে গুড়ো মিশিয়ে খেলে সেরে যায়।
৮.জিরা খেলে পুরুষদের বীর্য এবং মায়েদের স্তন্য দুগ্ধ বৃদ্ধি পায়।
৯. বোলতা বা বিছের কামড়ের যন্ত্রনায় শাহী জিরা সৈন্ধক ও ঘিয়ে মেখে লাগিয়ে দিলে যন্ত্রণা কমে যায়।
১০. ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েট ও চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শাহী জিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১১.রক্তশূন্যতায় শাহী জিরার ব্যবহার হয় করন এতে রয়েছে আয়রন যা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
১২. অনিমিত মাসিক সমস্যা হয়ে থাকলে শাহী জিরা খেতে পারেন কারন এটি আর্গানিক পদ্ধতিতে ফলানো হয় যা পুরোপুরি নিরাপদ ও অত্যন্ত কার্যকরী।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
শাহী জিরা বৈজ্ঞানিক নাম
Cuminum Cyminumইংরেজি নাম
Imperial Cuminজাত
মটরশুটি এরা Parsley পরিবারের সদস্য।খাদ্য উপাদানঃ
প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকায় জিরা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। প্রতিদিন খালি পেটে জিরার গুঁড়ো মধু ও পানি মিশিয়ে খেলে এই সমস্যার সমাধান হয় চোখে পড়ার মতো।১০০ গ্রাম শাহী জিরাতে আছেঃ-
উপাদান
|
পরিমাণ
|
প্রোটিন
|
৭.৬%
|
ফ্যাট
|
৮.৮%
|
ভিটামিন-সি
|
১২.০%
|
নিয়াসিন
|
৮.১%
|
কার্বোহাইড্রেট
|
৫০.২%
|
ক্যালসিয়াম
|
১.০%
|
ফসফরাস
|
০.১১%
|
পটাসিয়াম
|
১.৯%
|
সোডিয়াম
|
০.০২%
|
আয়রন
|
০.০৯%
|
রাইবোফ্লাভিন
|
০.৩৮%
|
মায়ামিন
|
৩.৩৮%
|
ভিটামিন-এ
|
৫৮০
আই ইউ
|
খাদ্যশক্তি
|
৪৬৫
|
শাহী জিরা ঔষধি গুনাগুনঃ-
১. প্রচন্ড জ্বরে গুড়ের সঙ্গে শাহী জিরার গুড়ো মিশিয়ে খেলে ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে যাবে এবং দুধের সঙ্গে মিলিয়ে খেলে শক্তি বৃদ্ধি পাবে।২.পেটে প্রচন্ড জ্বালাপোড়া করছে?ভাবনা নয়।একটি পাত্রে শাহী জিরার গুড়ো, গোল মরিচ লবন ঘোলের সাথে মিশিয়ে ভারি কিছু খাওয়ার পরে খেয়ে নিন। সেরে যাবে।
৩. শাহী জিরা চিবিয়ে অথবা পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি চোখে দিলে চোখের রোগ সেরে যায়।
৪. মূত্তনালি বা পাকস্থলীর রক্ত বা পাথর জমার মতো রোগও সেরে যায়।
৫.আমাদের একটি অতি সাধারণ সমস্যা হেচকি যার জন্য শাহী জিরার ব্যবহার করা হয়।
৬ .শরীরের কোথায় ঘাঁ হলে শাহী জিরার গুড়ো লাগিয়ে দিলে শিগ্রই সেরে যায়।
৭.আমারা প্রায়ই অম্লপিত্তের ভুগে থাকি,তাই না? তার জন্য শাহী জিরার সাথে ধনে গুড়ো মিশিয়ে খেলে সেরে যায়।
৮.জিরা খেলে পুরুষদের বীর্য এবং মায়েদের স্তন্য দুগ্ধ বৃদ্ধি পায়।
৯. বোলতা বা বিছের কামড়ের যন্ত্রনায় শাহী জিরা সৈন্ধক ও ঘিয়ে মেখে লাগিয়ে দিলে যন্ত্রণা কমে যায়।
১০. ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়েট ও চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে শাহী জিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১১.রক্তশূন্যতায় শাহী জিরার ব্যবহার হয় করন এতে রয়েছে আয়রন যা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
১২. অনিমিত মাসিক সমস্যা হয়ে থাকলে শাহী জিরা খেতে পারেন কারন এটি আর্গানিক পদ্ধতিতে ফলানো হয় যা পুরোপুরি নিরাপদ ও অত্যন্ত কার্যকরী।
ফসল প্রাপ্তি সময়
অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে এ বীজ বোনার প্রকৃত সময়। জমিতে চাষ দিয়ে ঝুরঝুরে করে হেক্টর প্রতি ১২-১৫ কেজি বীজ ছিটিয়ে বপন করা হয়। মাদা করে বপন করলে হেক্টর প্রতি ৮-১০ কেজি বীজ দিতে হয়।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link