কলাবতী পরিচিতি
কলাবতী একটি কন্দ জাতীয় বহুবর্ষজীবি, একবীজপত্রী উদ্ভিদ। গাছ ৩-৪ ফুট উঁচু হয়। কান্ড বিরুৎ জাতীয় সবুজ রঙের এবং মসৃণ। পাতার গঠন অনেকটা কলাপাতার মতো কিংবা হলুদ পাতার মতো। তাই এর নাম কলাবতী। পাতা উপবৃত্তাকার, ২০-৬০ সেমি লম্বা ও ১০-৩০ সেমি চওড়া সবুজ ও তামাটে।পাতার অগ্রভাগ ক্রমশ সুচালো এবং গোড়ার অংশ কান্ডকে ঘিরে থাকে।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কলাবতী বৈজ্ঞানিক নাম
Canna indica
ইংরেজি নাম
Platanillo
জাত
কলাবতী এরা Cannaceae পরিবারের সদস্য।
বিবরন
সৌন্দর্য বর্ধনে উদ্যান, সড়কের পাশে অথবা সড়ক বিভাজকে, বাসাবাড়িতে মানুষ কলাবতীর কন্দ বা চারা লাগিয়ে থাকেন। এমনকি গ্রামাঞ্চলের ঝোঁপ ঝাড় ও পরিত্যক্ত ভূমিতেও দেখা মেলে গন্ধহীন বিভিন্ন প্রজাতির কলাবতী ফুলের। বৈশাখ থেকে শ্রাবণ মাসে এ ফুল বেশি ফুটতে দেখা যায়। পাতার অগ্রভাগ হলুদের পাতার মতো সূচালো। কলাবতী ফুলের সাদা, ক্রিম সাদা, কাল, কমলা, লাল, হলুদ ও লাল-হলুদের মিশ্র রঙ সহজেই মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পাতার আকৃতি কলা পাতার মতো হওয়ায় এ উদ্ভিদের নাম হয়েছে কলাবতী। দীর্ঘস্থায়ী এ উদ্ভিদের কন্দ বা চারা একবার রোপণ করা হলে বংশ বিস্তারের মাধ্যমে গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং তা ক্রমশই ঝোপাকৃতি ধারণ করে। হালকা ছায়া যুক্ত ভেজা ও স্যাঁতসেতে মাটিতে কলাবতী ফুল গাছ স্বাচ্ছন্দে বের উঠতে পারে। এর জন্য খুব একটা পরিচর্যার প্রয়োজন পরে না
ভেষজ গুনাগুন
এ ফুলের রয়েছে অনেক ভেষজ গুণ। ঘা শুকানো এবং দেহে শক্তি ও স্ফুর্তি সৃষ্টির জন্য এর বীজ উপকারী। মহিলাদের বিভিন্ন চিকিৎসায়, ব্যথা উপশমে এবং বিরেচক হিসাবে এর ব্যবহার রয়েছে। এছাড়া মূল খাদ্য এবং পাতার তন্তু কাগজ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
Info by Akash
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কলাবতী বৈজ্ঞানিক নাম
Canna indica
ইংরেজি নাম
Platanillo
জাত
কলাবতী এরা Cannaceae পরিবারের সদস্য।
বিবরন
সৌন্দর্য বর্ধনে উদ্যান, সড়কের পাশে অথবা সড়ক বিভাজকে, বাসাবাড়িতে মানুষ কলাবতীর কন্দ বা চারা লাগিয়ে থাকেন। এমনকি গ্রামাঞ্চলের ঝোঁপ ঝাড় ও পরিত্যক্ত ভূমিতেও দেখা মেলে গন্ধহীন বিভিন্ন প্রজাতির কলাবতী ফুলের। বৈশাখ থেকে শ্রাবণ মাসে এ ফুল বেশি ফুটতে দেখা যায়। পাতার অগ্রভাগ হলুদের পাতার মতো সূচালো। কলাবতী ফুলের সাদা, ক্রিম সাদা, কাল, কমলা, লাল, হলুদ ও লাল-হলুদের মিশ্র রঙ সহজেই মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। পাতার আকৃতি কলা পাতার মতো হওয়ায় এ উদ্ভিদের নাম হয়েছে কলাবতী। দীর্ঘস্থায়ী এ উদ্ভিদের কন্দ বা চারা একবার রোপণ করা হলে বংশ বিস্তারের মাধ্যমে গাছের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং তা ক্রমশই ঝোপাকৃতি ধারণ করে। হালকা ছায়া যুক্ত ভেজা ও স্যাঁতসেতে মাটিতে কলাবতী ফুল গাছ স্বাচ্ছন্দে বের উঠতে পারে। এর জন্য খুব একটা পরিচর্যার প্রয়োজন পরে না
ভেষজ গুনাগুন
এ ফুলের রয়েছে অনেক ভেষজ গুণ। ঘা শুকানো এবং দেহে শক্তি ও স্ফুর্তি সৃষ্টির জন্য এর বীজ উপকারী। মহিলাদের বিভিন্ন চিকিৎসায়, ব্যথা উপশমে এবং বিরেচক হিসাবে এর ব্যবহার রয়েছে। এছাড়া মূল খাদ্য এবং পাতার তন্তু কাগজ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
কলাবতীর বিভিন্ন প্রজাতি
বর্তমান কলাবতীর প্রজাতিগুলো বিভিন্ন ক্যানা প্রজাতির সংকর। বছরে কয়েকবার ফুল। কান্ডের আগায় লম্বা ডাঁটায় ফুলের থোকা। ফুল বড়, কয়েকটি চওড়া পাপড়ি, নানা রঙের- হলুদ, লাল, গোলাপী, কমলা, পাটকিলে, দাগফুটকি ইত্যাদি।ফুলের সময় কাল
ফুল ফোটার সময় বর্ষা হলেও বর্ষার আগে পরে অনেকদিন ফুল থাকে। ফুলের রঙ সাধারণত লাল, হলুদ বা লাল-হলুদ মেশানো হয়। লম্বা পুষ্পদন্ডের অগ্রভাগে গুচ্ছাকারে ৬-২০টি ফুল ফোটে। ফুলের আকৃতি গোড়ার দিকে সরু অগ্রভাগ ছড়ানো। ফুলে ৫টি পাপড়ি দেখা গেলেও সেগুলি আসল পাঁপড়ি নয়। পুংকেশর পরিবর্তিত হয়ে ছদ্ম পাঁপড়ির রূপ নেয়। আসল পাঁপড়ির সংখ্যা ৩টি, ছোট পাতার মত দেখতে, ৪-৬ সেমি লম্বা। যা এই নকল পাঁপড়ির নিচে থাকে। ফুল ক্লীব জাতীয়।রোপনের সময় কাল
কন্দমূল ভাগ করে চাষ। জুন মাসে কন্দগুলি তুলে জুলাই মাসে লাগানোর আগে কিছুদিন ফেলে রাখা ভালো। বেশি সার ক্ষতিকর।Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link