কড়ই গাছ পরিচিতি
এটি মূলত ইন্দোমালয় এবং নিউ গিনি ও উত্তর অস্ট্রেলিয়া অঞ্চলের উদ্ভিদ। তবে ক্রান্তীয় এবং উপক্রান্তীয় অঞ্চলে এই উদ্ভিদ চাষ হয় অথবা স্বাভাবিক ভাবে জন্মায়।
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কড়ই গাছ বৈজ্ঞানিক নাম
Albizia lebbeckকড়ই গাছ ইংরেজি নাম
Lebbek Treeকড়ই গাছ জাত
কড়ই গাছ এরা Fabaceae পরিবারের সদস্য।
২.বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের কামড়ের বিষক্রিয়া নষ্টের জন্য এর ছাল উপকারী।
৩.যদি দাঁত নড়তে থাকে, তা বন্ধেত জন্য ও মাড়ি শক্ত করতে এর ছাল উপকারী।
৪.চোখ ওঠা সমস্যায় শিরীষের বীজ চোখে কাজলের মত ঘসে দিলে চোখ উপকার হয়।
কড়ই গাছের ঔষধি উপকারিতা
রাতকানা রোগের সমস্যায় :
কড়ই গাছের পাতার রস বেটে নিয়মিত খেলে বেশ ভালো উপকার পাওয়া যায়।
ইঁদুর কামরের বিষ :
ইদুরের কামড়ে প্রথমটা অনেক সময় আমরা তা উপেক্ষা করি, কিন্তু তার বিষক্রিয়া যে নানা প্রকার উপসর্গ সৃষ্টি করে।
বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে :
বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে বা আরশোলা উচ্চিংড়ে বা মাকড়সায় চাটলে কড়ই গাছের মূলের ছাল বেটে লাগালে তাদের বিষক্রিয়া আর হয় না।
রাতকানা রোগের সমস্যায় :
কড়ই গাছের পাতার রস বেটে নিয়মিত খেলে বেশ ভালো উপকার পাওয়া যায়।
পাতা ঝড়া প্রাপ্তি সময়
পাতা খসিয়ে ন্যাড়া হয়ে যায় শীতের শেষে। রোদে পুড়ে গ্রীষ্মের আগ অবধি।
কড়ই গাছের ব্যবহার
পরিবেশ ব্যবস্থাপনা, পশু খাদ্য, ওষুধ এবং কাঠের জন্য এর চাষ করা হয়। উত্তর এবং দক্ষিণ আমেরিকায় ছায়া দানকারী উদ্ভিদ হিসেবে এর চাষ করা হয়।ভারত এবং পাকিস্তানে এই উদ্ভিদের কাঠ ব্যবহার করা হয়। শিরিষ গাছের কাঠের ঘনত্ব ০.৫৫-০.৬৬ গ্রাম/সেমি.৩ অথবা তারও বেশি।কড়ই গাছের গঠন
শিরীষ গাছ ছায়াতরু হিসাবে পথের ধারে লাগানো হয়ে থাকে। গাছটি ১৮-৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতাগুলো ৭.৫-১৫ সেমি. হয়। ফুলগুলো সাদা। পুংকেশর ২.৫-৩.৮ সেমি. হয়। গাছের ফল ৮-১০ সেমি লম্বা এবং ৪-৬ সেমি চওড়া সাদা চ্যপ্টা শুকনো ফল গাছে ঝুলতে থাকে, ফলের মাঝখানে বোতামের মতো গোল গোল বীজের দাগ থাকেকড়ই গাছ গুনাগুনঃ-
১.দীর্ঘদিন থেকে একজিমা ও হাঁপানির হাত থেকে নিস্তার পেতে এ গাছের মুলের ছালের চূর্ণ উপকারী।২.বিষাক্ত পোকা-মাকড়ের কামড়ের বিষক্রিয়া নষ্টের জন্য এর ছাল উপকারী।
৩.যদি দাঁত নড়তে থাকে, তা বন্ধেত জন্য ও মাড়ি শক্ত করতে এর ছাল উপকারী।
৪.চোখ ওঠা সমস্যায় শিরীষের বীজ চোখে কাজলের মত ঘসে দিলে চোখ উপকার হয়।
কড়ই গাছের ঔষধি উপকারিতা
রাতকানা রোগের সমস্যায় :
কড়ই গাছের পাতার রস বেটে নিয়মিত খেলে বেশ ভালো উপকার পাওয়া যায়।
কড়ই গাছ চর্মরোগ হলে :
কড়ই গাছের ছাল বেটে দিলে তা চর্মরোগের জন্য খুব ভালো কাজে দেয়।ইঁদুর কামরের বিষ :
ইদুরের কামড়ে প্রথমটা অনেক সময় আমরা তা উপেক্ষা করি, কিন্তু তার বিষক্রিয়া যে নানা প্রকার উপসর্গ সৃষ্টি করে।
বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে :
বিষাক্ত পোকায় কামড়ালে বা আরশোলা উচ্চিংড়ে বা মাকড়সায় চাটলে কড়ই গাছের মূলের ছাল বেটে লাগালে তাদের বিষক্রিয়া আর হয় না।
রাতকানা রোগের সমস্যায় :
কড়ই গাছের পাতার রস বেটে নিয়মিত খেলে বেশ ভালো উপকার পাওয়া যায়।
পাতা ঝড়া প্রাপ্তি সময়
পাতা খসিয়ে ন্যাড়া হয়ে যায় শীতের শেষে। রোদে পুড়ে গ্রীষ্মের আগ অবধি।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link