কৃষ্ণচূড়া পরিচিতি
কৃষ্ণচূড়ার ভেষজ গুণাগুণ অনেক। কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ । এই গাছ সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কাজে লাগে । এই গাছ চমৎকার পাতা পল্লব এবং আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া-ফুলের জন্য প্রসিদ্ধ । কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল-কমলা-হলুদ ফুল এবং উজ্জ্বল সবুজ পাতা একে অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে । কৃষ্ণচুড়া জটিল পত্র বিশিষ্ট এবং উজ্জ্বল সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০ টি উপপত্র বিশিষ্ট। কৃষ্ণচূড়ার জন্মানোর জন্য উষ্ণ বা প্রায়-উষ্ণ আবহাওয়ার দরকার। এই বৃক্ষ শুষ্ক ও লবণাক্ত অবস্থা সহ্য করতে পারে। এই গাছ বাংলাদেশ সহ ভারত, ক্যারাবিয়ান অঞ্চল, আফ্রিকা, হংকং, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান, দক্ষিণ চীনে জন্মে। কৃষ্ণচূড়া ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কৃষ্ণচূড়া বৈজ্ঞানিক নাম
Delonix Regia
ইংরেজি নাম
Royal Poinciana
জাত
কৃষ্ণচূড়া এরা Fabaceae পরিবারের সদস্য।
বিবরন
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং উজ্জল সবুজ পাতা একে অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে। কৃষ্ণচূড়া মাদাগাস্কারের শুষ্ক পত্রঝরা বৃক্ষের জঙ্গলে পাওয়া যায়। যদিও জঙ্গলে এটি বিলুপ্ত প্রায়, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে এটি জন্মানো সম্ভব হয়েছে। সৌন্দর্য বর্ধক গুণ ছাড়াও, এই গাছ উষ্ণ আবহাওয়ায় ছায়া দিতে বিশেষভাবে উপযুক্ত। কৃষ্ণচূড়া উদ্ভিদ উচ্চতায় কম (সর্বোচ্চ ১২ মিটার) হলেও শাকা-পল্লবে এটি বেশি অঞ্চল ব্যাপী ছড়ায়। শুষ্ক অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে কৃষ্ণচূড়ার পাতা ঝরে গেলেও, নাতিষীতোষ্ণ অঞ্চলে এটি চিরসবুজ।
ভেষজ গুনাগুন
সন্ধিবাতের কৃষ্ণচূড়াঃ
প্রথমে কৃ্ষ্ণচূড়ার পাতা সংগ্রহ করতে হবে । এরপর এটা পানির সাথে ফুটিয়ে সেই পানি খেলে সন্ধিবাত ভালো হয় ।
জ্বর সারাতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণচূড়া পাতার রস কিরে নিয়ে এর সাথে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে জ্বর ভালো হয়ে যায় ।
শ্লেষ্মার সমস্যায় কৃষ্ণচূড়া :
কৃষ্ণচূড়া মূলের ছাল প্রথমে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে । এবার পানের সাথে চিবিয়ে খেলে শ্লেষ্মাকে তরল করে বের করে দেয় ।
খুশকি দূর করতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণচূড়ার ফুল পিষে নিতে হবে । এবার এটিকে গোসলের আগে মাথায় লাগালে খুশকিতে ভালো উপকার পাওয়া যাবে ।
স্বরভঙ্গ সারাতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণ-চূড়া পাতা চিবিয়ে খেলে স্বরভঙ্গ ভালো হয়ে যায় ।
ফুল ও পাতা
কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং উজ্জ্বল লাল। পত্র ঝরা বৃক্ষ, শীতে গাছের সব পাতা ঝরে যায়। বাংলাদেশে বসন্ত কালে এ ফুল ফোটে। ফুলগুলো বড় চারটি পাপড়ি যুক্ত। পাপড়িগুলো প্রায় ৮ সেন্টিমিটারের মত লম্বা হতে পারে। কৃষ্ণচুড়া জটিল পত্র বিশিষ্ট এবং উজ্জ্বল সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০ টি উপপত্র বিশিষ্ট।
রোপনের সময় কাল
বর্ষা মৌসুমে গাছের চারা রোপণের উত্তম সময়। কারণ বর্ষা মৌসুমে একদিকে বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকে অপরদিকে মাটিতে রসের পরিমাণও যথেষ্ট থাকে। যা রোপিত চারা সতেজ রাখতে সহায়ক। আবার অতিরিক্ত বৃষ্টির সময় বৃক্ষ রোপণ করা ঠিক নয়।
Info by Akash
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
কৃষ্ণচূড়া বৈজ্ঞানিক নাম
Delonix Regia
ইংরেজি নাম
Royal Poinciana
জাত
কৃষ্ণচূড়া এরা Fabaceae পরিবারের সদস্য।
বিবরন
কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল এবং উজ্জল সবুজ পাতা একে অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে। কৃষ্ণচূড়া মাদাগাস্কারের শুষ্ক পত্রঝরা বৃক্ষের জঙ্গলে পাওয়া যায়। যদিও জঙ্গলে এটি বিলুপ্ত প্রায়, বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে এটি জন্মানো সম্ভব হয়েছে। সৌন্দর্য বর্ধক গুণ ছাড়াও, এই গাছ উষ্ণ আবহাওয়ায় ছায়া দিতে বিশেষভাবে উপযুক্ত। কৃষ্ণচূড়া উদ্ভিদ উচ্চতায় কম (সর্বোচ্চ ১২ মিটার) হলেও শাকা-পল্লবে এটি বেশি অঞ্চল ব্যাপী ছড়ায়। শুষ্ক অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে কৃষ্ণচূড়ার পাতা ঝরে গেলেও, নাতিষীতোষ্ণ অঞ্চলে এটি চিরসবুজ।
ভেষজ গুনাগুন
সন্ধিবাতের কৃষ্ণচূড়াঃ
প্রথমে কৃ্ষ্ণচূড়ার পাতা সংগ্রহ করতে হবে । এরপর এটা পানির সাথে ফুটিয়ে সেই পানি খেলে সন্ধিবাত ভালো হয় ।
জ্বর সারাতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণচূড়া পাতার রস কিরে নিয়ে এর সাথে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে জ্বর ভালো হয়ে যায় ।
শ্লেষ্মার সমস্যায় কৃষ্ণচূড়া :
কৃষ্ণচূড়া মূলের ছাল প্রথমে শুকিয়ে গুড়া করে নিতে হবে । এবার পানের সাথে চিবিয়ে খেলে শ্লেষ্মাকে তরল করে বের করে দেয় ।
খুশকি দূর করতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণচূড়ার ফুল পিষে নিতে হবে । এবার এটিকে গোসলের আগে মাথায় লাগালে খুশকিতে ভালো উপকার পাওয়া যাবে ।
স্বরভঙ্গ সারাতে কৃষ্ণচূড়াঃ
কৃষ্ণ-চূড়া পাতা চিবিয়ে খেলে স্বরভঙ্গ ভালো হয়ে যায় ।
ফুল ও পাতা
কৃষ্ণচূড়া ফুলের রং উজ্জ্বল লাল। পত্র ঝরা বৃক্ষ, শীতে গাছের সব পাতা ঝরে যায়। বাংলাদেশে বসন্ত কালে এ ফুল ফোটে। ফুলগুলো বড় চারটি পাপড়ি যুক্ত। পাপড়িগুলো প্রায় ৮ সেন্টিমিটারের মত লম্বা হতে পারে। কৃষ্ণচুড়া জটিল পত্র বিশিষ্ট এবং উজ্জ্বল সবুজ। প্রতিটি পাতা ৩০-৫০ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ২০-৪০ টি উপপত্র বিশিষ্ট।
রোপনের সময় কাল
বর্ষা মৌসুমে গাছের চারা রোপণের উত্তম সময়। কারণ বর্ষা মৌসুমে একদিকে বাতাসের আর্দ্রতা বেশি থাকে অপরদিকে মাটিতে রসের পরিমাণও যথেষ্ট থাকে। যা রোপিত চারা সতেজ রাখতে সহায়ক। আবার অতিরিক্ত বৃষ্টির সময় বৃক্ষ রোপণ করা ঠিক নয়।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link