তিল পরিচিতি
PICTURE:-AKASH
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
তিল
সেসিমাম গণ অর্ন্তভূক্ত একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এর অনেকগুলো স্বজাতি আফ্রিকায় এবং কয়েকটি ভারতের বিভন্ন স্থানে পাওয়া যায়। এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বের ক্রান্তীয় অঞ্চলে দেশীভূত এবং ভোজ্য বীজের জন্য চাষ করা হয়ে থাকে।
তিল বৈজ্ঞানিক নাম
Sesamum Indicum
ইংরেজি নাম
Sesame Seed
জাত
তিল এরা Pedaliaceae পরিবারের সদস্য।
খাদ্য উপাদান
চিনি,খাদ্যে ফাইবার,স্নেহ পদার্থ,প্রোটিন,ট্রিপ্টোফ্যান ইত্যাদি
১০০ গ্রাম তিলে আছেঃ-
উপাদান পরিমাণ
শক্তি ২,৩৭২ কিজু
শর্করা ২৬.০৪ গ্রাম
চিনি ০.৪৮ গ্রাম
খাদ্যে ফাইবার ১৬.৯ গ্রাম
স্নেহ পদার্থ ৪৮.০০ গ্রাম
প্রোটিন ১৬.৬৯ গ্রাম
ট্রিপ্টোফ্যান ০.৩৭১ গ্রাম
থ্রিয়েনিন ০.৭০৪ গ্রাম
আইসুলেসিন ০.৭৩০ গ্রাম
লুসিন ১.২৯৯ গ্রাম
লাইসিন ০.৫৪৪ গ্রাম
মেথাইনিন ০.৫৬০ গ্রাম
সিস্টাই ০.৩৪২ গ্রাম
ফিনাইনলালনিন ০.৮৯৯ গ্রাম
টাইরোসিন ০.৭১০ গ্রাম
ভ্যালিন ০.৯৪৭ গ্রাম
আরজানাইন ২.৫১৫ গ্রাম
হিস্টিডিন ০.৪৯৯ গ্রাম
অ্যালানিন ০.৮৮৬ গ্রাম
অ্যাস্পার্টিক অ্যাসিড ১.৫৭৪ গ্রাম
গ্লুটামিক অ্যাসিড ৩.৭৮২ গ্রাম
গ্লাইসিন ১.১৬২ গ্রাম
প্রোলিন ০.৭৭৪ গ্রাম
সেরিন ০.৯২৫ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ১.৩১ মিলিগ্রাম
লোহা ৭.৭৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ৩৪৬ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৭৭৪ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম ৪০৬ মিলিগ্রাম
সোডিয়াম ৩৯ মিলিগ্রাম
দস্তা ৭.১৬ মিলিগ্রাম
পানি ৫.০০গ্রাম
তিল ঔষধি গুনাগুনঃ-
১. রক্তচাপকে স্বাভাবিক থাকে:
একথা তো জেনে ফলেছেন যে তিল বীজ রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু এই কাজটা তিল বীজ কীভাবে করে থাকে, সে বিষয়ে জানা আছে কি? একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে তিলের বীজ থেকে তৈরি হওয়া তেল শরীরে প্রবেশ করার পর সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ব্লাড ভেসেলের উপর তৈরি হওয়া চাপ কমাতে শুরু করে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে একেবারেই সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, তিল বীজের অন্দরে থাকা বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদানও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. ক্যান্সারের মতো মারণ রোগকে দূরে রাখে:
ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি তিল বীজে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইটেট নামক একটি উপাদান, যা দেহের অন্দরে যাতে কোনওভাবে ক্যান্সার সেল জন্ম নিতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে। সেই সঙ্গে রক্তে মিশে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়েও এই মারণ রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, শরীরে যত টক্সিক উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, তত দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই কোনও ভাবেই এই বিষের পরিমাণ না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন।
৩. ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে:
পরিবারে কি এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে তো বন্ধু রোজের ডায়েটে তিলের বীজকে রাখতেই হবে। কারণ এর মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম, শরীরে প্রবেশ করার পর রক্তে উপস্থিত শর্করার মাত্রাকে কমাতে শুরু করে। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। প্রসঙ্গত, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা যেসব ওষুধ খেয়ে থাকে সেগুলির খারাপ প্রভাব যাতে শরীরের উপর না পরে, সেদিকেও খেয়াল রাখে তিলের বীজের অন্দরে উপস্থিত নানাবিধ উপকারি উপাদান।
৪. হাড়কে শক্তপোক্ত করে:
তিল বীজের অন্দরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস। এই তিনটি উপাদান হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে দাঁতের খেয়াল রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রসঙ্গত, তীলের বীজ থেকে তৈরি হওয়া তেল দাঁতে লাগালে একদিকে যেমন ক্যাভিটির আশঙ্কা কমে, তেমনি মুখ গহ্বরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াও মারা পরে।
৫. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়:
প্রচুর মাত্রায় ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই প্রকৃতিক উপাদানটি খাওয়া শুরু করলে পাচক রসের ক্ষরণ বাড়তে শুরু করে। ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে একেবারেই সময় লাগে না। তবে ফাইবার যে কেবল মাত্র হজমের উন্নতি ঘটায়, এমন নয়। এই উপাদান কনস্টিপেশন মতো সমস্যা কমানোর পাশাপাশি যে কোনও ধরনের পেটের রোগের চিকিৎসায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৬.এনার্জির ঘাটতি দূর করে:
তিলের বীজে রয়েছে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড। সেই সঙ্গে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো পুষ্টিকর উপাদান, যা নানাভাবে এনার্জির ঘাটতি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৭. আর্থ্রাইটিসের কষ্ট কমায়:
ইনফ্লেমেশন কমানোর মধ্যে দিয়ে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে তিল বীজের অন্দরে থাকা কপার বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এই খনিজটি প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি ব্লাড ভেসেলের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং জয়েন্টের সচলতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে থাকে।
ফসল প্রাপ্তি সময়
ফাল্গুন-চৈত্র মাসে (মধ্য-ফেব্রুয়ারী হতে মধ্য-এপ্রিল, খরিফ-২ মৌসুমে অর্থ্যৎ ভাদ্র মাসে (মধ্য-আগষ্ট হতে মধ্য সেপ্টেম্বর) এবং রবি মৌসুমে অর্থ্যৎ আশ্বিন হতে কার্তিক (অক্টোবর হতে মধ্য নভেম্বর) তিলের বীজ বপনের উত্তম সময়।
LOCATION:-BOGRA SADOR,BOGRA.
তিল
সেসিমাম গণ অর্ন্তভূক্ত একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। এর অনেকগুলো স্বজাতি আফ্রিকায় এবং কয়েকটি ভারতের বিভন্ন স্থানে পাওয়া যায়। এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বের ক্রান্তীয় অঞ্চলে দেশীভূত এবং ভোজ্য বীজের জন্য চাষ করা হয়ে থাকে।
তিল বৈজ্ঞানিক নাম
Sesamum Indicum
ইংরেজি নাম
Sesame Seed
জাত
তিল এরা Pedaliaceae পরিবারের সদস্য।
খাদ্য উপাদান
চিনি,খাদ্যে ফাইবার,স্নেহ পদার্থ,প্রোটিন,ট্রিপ্টোফ্যান ইত্যাদি
১০০ গ্রাম তিলে আছেঃ-
উপাদান পরিমাণ
শক্তি ২,৩৭২ কিজু
শর্করা ২৬.০৪ গ্রাম
চিনি ০.৪৮ গ্রাম
খাদ্যে ফাইবার ১৬.৯ গ্রাম
স্নেহ পদার্থ ৪৮.০০ গ্রাম
প্রোটিন ১৬.৬৯ গ্রাম
ট্রিপ্টোফ্যান ০.৩৭১ গ্রাম
থ্রিয়েনিন ০.৭০৪ গ্রাম
আইসুলেসিন ০.৭৩০ গ্রাম
লুসিন ১.২৯৯ গ্রাম
লাইসিন ০.৫৪৪ গ্রাম
মেথাইনিন ০.৫৬০ গ্রাম
সিস্টাই ০.৩৪২ গ্রাম
ফিনাইনলালনিন ০.৮৯৯ গ্রাম
টাইরোসিন ০.৭১০ গ্রাম
ভ্যালিন ০.৯৪৭ গ্রাম
আরজানাইন ২.৫১৫ গ্রাম
হিস্টিডিন ০.৪৯৯ গ্রাম
অ্যালানিন ০.৮৮৬ গ্রাম
অ্যাস্পার্টিক অ্যাসিড ১.৫৭৪ গ্রাম
গ্লুটামিক অ্যাসিড ৩.৭৮২ গ্রাম
গ্লাইসিন ১.১৬২ গ্রাম
প্রোলিন ০.৭৭৪ গ্রাম
সেরিন ০.৯২৫ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ১.৩১ মিলিগ্রাম
লোহা ৭.৭৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ৩৪৬ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৭৭৪ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম ৪০৬ মিলিগ্রাম
সোডিয়াম ৩৯ মিলিগ্রাম
দস্তা ৭.১৬ মিলিগ্রাম
পানি ৫.০০গ্রাম
তিল ঔষধি গুনাগুনঃ-
১. রক্তচাপকে স্বাভাবিক থাকে:
একথা তো জেনে ফলেছেন যে তিল বীজ রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু এই কাজটা তিল বীজ কীভাবে করে থাকে, সে বিষয়ে জানা আছে কি? একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে তিলের বীজ থেকে তৈরি হওয়া তেল শরীরে প্রবেশ করার পর সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। সেই সঙ্গে ব্লাড ভেসেলের উপর তৈরি হওয়া চাপ কমাতে শুরু করে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে একেবারেই সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, তিল বীজের অন্দরে থাকা বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদানও এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. ক্যান্সারের মতো মারণ রোগকে দূরে রাখে:
ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি তিল বীজে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইটেট নামক একটি উপাদান, যা দেহের অন্দরে যাতে কোনওভাবে ক্যান্সার সেল জন্ম নিতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখে। সেই সঙ্গে রক্তে মিশে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়েও এই মারণ রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, শরীরে যত টক্সিক উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, তত দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই কোনও ভাবেই এই বিষের পরিমাণ না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন।
৩. ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখে:
পরিবারে কি এই মারণ রোগের ইতিহাস রয়েছে? তাহলে তো বন্ধু রোজের ডায়েটে তিলের বীজকে রাখতেই হবে। কারণ এর মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম, শরীরে প্রবেশ করার পর রক্তে উপস্থিত শর্করার মাত্রাকে কমাতে শুরু করে। ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। প্রসঙ্গত, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা যেসব ওষুধ খেয়ে থাকে সেগুলির খারাপ প্রভাব যাতে শরীরের উপর না পরে, সেদিকেও খেয়াল রাখে তিলের বীজের অন্দরে উপস্থিত নানাবিধ উপকারি উপাদান।
৪. হাড়কে শক্তপোক্ত করে:
তিল বীজের অন্দরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস। এই তিনটি উপাদান হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে দাঁতের খেয়াল রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। প্রসঙ্গত, তীলের বীজ থেকে তৈরি হওয়া তেল দাঁতে লাগালে একদিকে যেমন ক্যাভিটির আশঙ্কা কমে, তেমনি মুখ গহ্বরে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াও মারা পরে।
৫. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়:
প্রচুর মাত্রায় ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এই প্রকৃতিক উপাদানটি খাওয়া শুরু করলে পাচক রসের ক্ষরণ বাড়তে শুরু করে। ফলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে একেবারেই সময় লাগে না। তবে ফাইবার যে কেবল মাত্র হজমের উন্নতি ঘটায়, এমন নয়। এই উপাদান কনস্টিপেশন মতো সমস্যা কমানোর পাশাপাশি যে কোনও ধরনের পেটের রোগের চিকিৎসায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৬.এনার্জির ঘাটতি দূর করে:
তিলের বীজে রয়েছে পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ওমেগা সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড। সেই সঙ্গে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো পুষ্টিকর উপাদান, যা নানাভাবে এনার্জির ঘাটতি দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৭. আর্থ্রাইটিসের কষ্ট কমায়:
ইনফ্লেমেশন কমানোর মধ্যে দিয়ে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে তিল বীজের অন্দরে থাকা কপার বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, এই খনিজটি প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি ব্লাড ভেসেলের কর্মক্ষমতা বাড়াতে এবং জয়েন্টের সচলতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে থাকে।
ফসল প্রাপ্তি সময়
ফাল্গুন-চৈত্র মাসে (মধ্য-ফেব্রুয়ারী হতে মধ্য-এপ্রিল, খরিফ-২ মৌসুমে অর্থ্যৎ ভাদ্র মাসে (মধ্য-আগষ্ট হতে মধ্য সেপ্টেম্বর) এবং রবি মৌসুমে অর্থ্যৎ আশ্বিন হতে কার্তিক (অক্টোবর হতে মধ্য নভেম্বর) তিলের বীজ বপনের উত্তম সময়।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link