আম গাছ পরিচিতি
আম গাছ চির সবুজ ছত্রাকৃতির বৃক্ষ। এ গাছ মাঝারি থেকে অনেক বৃহৎ আকৃতির হয়ে থাকে। আম গাছ ৪০-৪৫ মিটার লম্বা এবং সর্বোচ্চ ১০-১২ মিটার ব্যসার্ধ হয়ে থাকে। এ গাছের গরন সরল উন্নত এবং শাখা বিশিষ্ট। বাকল অমসৃণ ও ধূসর বর্নের হয়ে থাকে। অত্যন্ত কোমল এর কচি পাতাগুলো এটা লালচে গোলাপি বা ঘোরতর তাম্র বর্ণের।আম গাছ দীর্ঘজীবী এরা হাজার বছর ধরে বাঁচে।
আম গাছ বৈজ্ঞানিক নাম
Mangifera indica
আম গাছ ইংরেজি নাম
Mango Tree
আম গাছ জাত
আম গাছ এরা Anacardiaceae পরিবারের সদস্য।
আম গাছ ঔষধি গুনাগুনঃ-
আম গাছ আমাদের জাতীয় গাছ। আম গাছ চির সবুজ এবং দীর্ঘ স্থায়ি হয়। আম গাছের ফলকে ফলের রাজা বলা হয়। কেউ কেউ অমৃত ফল বলে থাকে। আম গাছ হাজার বছর বেঁচে থাকে। আম গাছ আমাদের খুব নানা উপকারে আসে। আম গাছের কাঠ, ফল ও পাতা নানা রকম কাজে ব্যবহার করা হয়। আম গাছের অনেক ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক আম গাছের কিছু অসাধারণ গুনগুন।
১/ আম গাছের কাঠ বাসা - বাড়ি ও দোলান কোঠা নির্মাণে পেরেক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আম কাঠ বিল্ডিং শুকনোর পরে তুলে ফেলা সহজ হয় তাই আম কাঠ নির্মাণে ব্যবহার প্রচলিত।
২/ হিন্দুদের মরা দেহ দাহ করার জন্য আম কাঠকে বেচে নেওয়া হয় কারন আম কাঠ কাঁচা হলেও জ্বলতে অসুবিধা হয় না।
৩/ কারুশিল্পীরা তাদের নানা করুকর্ম তৈরির কাজে আম কাঠ বেচে নেয়। তাঁরা আম কাঠ ব্যবহার করে নানা ধরনের মন্ড তৈরি করে যা দেখতে খুবই সুন্দর হয় এবং আমাদের বাসা-বাড়িতে শো- পিছ হিসাবে ব্যবহার করি।
৪/ আমাদের নানা কাজে জ্বলানি কাঠের ব্যবহার হয় যা আম কাঠ দিয়ে পুরোন করা হয়। শুধু কাঠ নয় আম গাছের পাতাও জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়।
৫/ আম গাছের কাঠ দিয়ে অনেক আসবাবপত্র তৈরি করা হয়।
৬/ আম গাছের কাঠ দিয়ে দিয়াশলাই এর কাঠি তৈরিতে ব্যবহার হয়।
৭/ আম গাছের পাতা চিবিয়ে বা চাতে মাখলে দাত পরা বন্ধ হয়।
৮/ শরীরের জ্বালাপোড়া দুর করে আম গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়।
৯/ আমাশয় রোগ নিরাময়ে আম পাতার ব্যবহার হয়।
১০/ আম গাছের বাকল আয়ুর্বেদ ও ইউনানিতে ব্যবহার করা হয়।
১১/ ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ নিরাময়ে আম গাছের অংগ ব্যবহার করা হয়।
আম ফল প্রাপ্তি সময়
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য-মে থেকে মধ্য-জুলাই) এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস (মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-অক্টোবর)।
আম গাছ বৈজ্ঞানিক নাম
Mangifera indica
আম গাছ ইংরেজি নাম
Mango Tree
আম গাছ জাত
আম গাছ এরা Anacardiaceae পরিবারের সদস্য।
আম গাছ ঔষধি গুনাগুনঃ-
আম গাছ আমাদের জাতীয় গাছ। আম গাছ চির সবুজ এবং দীর্ঘ স্থায়ি হয়। আম গাছের ফলকে ফলের রাজা বলা হয়। কেউ কেউ অমৃত ফল বলে থাকে। আম গাছ হাজার বছর বেঁচে থাকে। আম গাছ আমাদের খুব নানা উপকারে আসে। আম গাছের কাঠ, ফল ও পাতা নানা রকম কাজে ব্যবহার করা হয়। আম গাছের অনেক ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক আম গাছের কিছু অসাধারণ গুনগুন।
১/ আম গাছের কাঠ বাসা - বাড়ি ও দোলান কোঠা নির্মাণে পেরেক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আম কাঠ বিল্ডিং শুকনোর পরে তুলে ফেলা সহজ হয় তাই আম কাঠ নির্মাণে ব্যবহার প্রচলিত।
২/ হিন্দুদের মরা দেহ দাহ করার জন্য আম কাঠকে বেচে নেওয়া হয় কারন আম কাঠ কাঁচা হলেও জ্বলতে অসুবিধা হয় না।
৩/ কারুশিল্পীরা তাদের নানা করুকর্ম তৈরির কাজে আম কাঠ বেচে নেয়। তাঁরা আম কাঠ ব্যবহার করে নানা ধরনের মন্ড তৈরি করে যা দেখতে খুবই সুন্দর হয় এবং আমাদের বাসা-বাড়িতে শো- পিছ হিসাবে ব্যবহার করি।
৪/ আমাদের নানা কাজে জ্বলানি কাঠের ব্যবহার হয় যা আম কাঠ দিয়ে পুরোন করা হয়। শুধু কাঠ নয় আম গাছের পাতাও জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়।
৫/ আম গাছের কাঠ দিয়ে অনেক আসবাবপত্র তৈরি করা হয়।
৬/ আম গাছের কাঠ দিয়ে দিয়াশলাই এর কাঠি তৈরিতে ব্যবহার হয়।
৭/ আম গাছের পাতা চিবিয়ে বা চাতে মাখলে দাত পরা বন্ধ হয়।
৮/ শরীরের জ্বালাপোড়া দুর করে আম গাছের পাতা ব্যবহার করা হয়।
৯/ আমাশয় রোগ নিরাময়ে আম পাতার ব্যবহার হয়।
১০/ আম গাছের বাকল আয়ুর্বেদ ও ইউনানিতে ব্যবহার করা হয়।
১১/ ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগ নিরাময়ে আম গাছের অংগ ব্যবহার করা হয়।
আম ফল প্রাপ্তি সময়
জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য-মে থেকে মধ্য-জুলাই) এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস (মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-অক্টোবর)।
Info by Akash
No comments
Pleas Do not write bad link